নিজস্ব প্রতিবেদক : চট্টগ্রাম মহানগরের অন্তর্গত চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের সদ্য ঘোষিত কমিটিতে নূর নবী সাহেদকে সভাপতি এবং শহিদুল আলমকে সাধারন সম্পাদক করা হয়েছে। বৃহস্পতিবার (৬ ফেব্রুয়ারি) চট্টগ্রাম মহানগর ছাত্রলীগের সভাপতি ইমরান আহমেদ ইমু ও সাধারণ সম্পাদক (ভারপ্রাপ্ত) জাকারিয়া দস্তগীরের স্বাক্ষরিত এক বিজ্ঞপ্তিতে এ ঘোষণা দেওয়া হয়।
উক্ত কমিটিতে সহ-সভাপতি করা হয়েছে নয়ন উদ্দিন, আব্দুল হাকিম ফয়সাল এবং আবু সাঈদ মুন্নাকে। তাঁরা ৩ জনই চট্টগ্রাম শহরের ছাত্রলীগের প্রধান ঘাঁটি হিসেবে হিসেবে পরিচিত ওমরগনি এম ই এস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজের নিয়মিত ছাত্র এবং দলের জন্য খুবই ত্যাগী।
চট্টগ্রাম ওমরগণি এম.ই.এস কলেজের সবুজ চত্বর থেকে ছাত্রলীগের রাজনীতি করে বেড়ে উঠা ত্যাগী এবং পরিচ্ছন্ন ছাত্রনেতারা ত্যাগের মূল্যায়ন পেয়েছেন বলেও মনে করেন চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের তৃণমূল নেতা-কর্মীরা।
আব্দুল হাকিম ফয়সাল আওয়ামী অনলাইন এক্টিভিটিস্ট হিসেবেও সুপরিচিত। রাজপথের পাশাপাশি অনলাইনেও রয়েছে তার ব্যাপক জনপ্রিয়তা। তিনি দীর্ঘদিন যাবত সরকারের উন্নয়নমূলক কর্মকান্ড নিয়ে সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করে আসছেন।
আমাদের অনলাইন নিউজ পোর্টাল বাংলার প্রভাতীর এক স্বাক্ষাতকারে চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের কমিটিতে সহ সভাপতির পদ পেয়ে নিজেদের অনুভূতি প্রকাশ করেন ওমরগণি এম ই এস বিশ্ববিদ্যালয় কলেজে এই ৩ মেধাবী ছাত্রনেতা।
নয়ন উদ্দীন বলেন, ছাত্ররাজনীতি ছাত্রদের হাতেই শোভা পায় , তা অছাত্রদের হাতে যেতে দেয়া যাবে না। ছাত্রদের হাতে সংগঠনের দায়িত্ব থাকলে কর্মীরা আদর্শচ্যুত হতে পারে না। চান্দগাঁও থানা ছাত্রলীগের কমিটিতে নিয়মিত ছাত্ররা সুযোগ পাওয়ায় মহানগর সভাপতি -সম্পাদকের প্রতি আমরা কৃতজ্ঞ।
আব্দুল হাকিম ফয়সাল বলেন, ছাত্রলীগকে রাজপথের পাশাপাশি অনলাইনেও জোরালো ভুমিকা রাখতে হবে। আওয়ামী সরকারের এই ঈর্ষণীয় উন্নয়নের তথ্য এবং পিতা মুজিবের আদর্শ সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে লেখালেখি করে জনসম্মুখে তুলে ধরতে হবে।
আবু সাঈদ মুন্না বলেন, যদি ছাত্রলীগের কমিটি ছাত্রদের হাতে থাকে তাহলে সাধারণ ছাত্রদের প্রথম পছন্দের সংগঠন হবে ছাত্রলীগ। তাই নেতৃবৃন্দের প্রতি অনুরোধ সকল শাখায় ছাত্রলীগের কমিটি গঠনের সময় যেন প্রকৃত ছাত্ররাই স্থান পায়।