Search

বুধবার, ৫ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

বুধবার, ৫ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ বুধবার, ৫ই নভেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২০শে কার্তিক ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৩ই জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি

মুষলধারে বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম

রহমতগঞ্জ এলাকা থেকে তোলা ছবি

নিজস্ব প্রতিবেদক: মুষলধারে বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে জলজট। রোববার (৬ জুন) সকালের মাঝারি মাত্রার বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকা। হাঁটু থেকে বুকসমান পানি জমেছে বিভিন্ন স্থানে। বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতে বেড়েছে আতঙ্ক। বৃষ্টির কারণে পাহাড়ধসের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

চট্টগ্রামের আমবাগান আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, সকাল ৮টা থেকে চট্টগ্রাম নগর ও আশপাশ এলাকায় বৃষ্টি ও বজ্র বৃষ্টি শুরু হয়। ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এক ঘণ্টায় মোট ১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
যা ৮০ মিলিমিটার ছাড়িয়ে যেতে পারে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঝারি মাত্রার এই বৃষ্টিপাতে নগরের ষোলশহর, কাপাসগোলা, চাক্তাই, বাকলিয়া, ডিসি রোড, রহমতগঞ্জ, হালিশহর, চকবাজার, বহদ্দারহাট, কাতালগঞ্জ, ২নং গেট, সিডিএ আবাসিক, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ডিসি রোডে হাঁটুসমান পানি ওঠে। নগরের রহমতগঞ্জে পানি ওঠে কোমরসমান। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।

মৌসুমি বায়ুর অগ্রভাগের প্রভাবে চট্টগ্রামে এই বৃষ্টিপাত হচ্ছে বলে আবহাওয়াবিদেরা জানান। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরো বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পতেঙ্গা আবহাওয়া দপ্তরের কর্তব্যরত আবহাওয়াবিদ শহিদুল ইসলাম বলেন, মৌসুমি বায়ু মিয়ানমার ও টেকনাফ অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। তার অগ্রভাগের কারণে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী ১/২দিন আরো বৃষ্টি হবে।

 

নিজস্ব প্রতিবেদক: মুষলধারে বৃষ্টিতে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন স্থানে সৃষ্টি হয়েছে জলজট। রোববার (৬ জুন) সকালের মাঝারি মাত্রার বৃষ্টিতে তলিয়ে গেছে চট্টগ্রাম নগরের বিভিন্ন এলাকা। হাঁটু থেকে বুকসমান পানি জমেছে বিভিন্ন স্থানে। বৃষ্টির সঙ্গে বজ্রপাতে বেড়েছে আতঙ্ক। বৃষ্টির কারণে পাহাড়ধসের আশঙ্কাও দেখা দিয়েছে।

চট্টগ্রামের আমবাগান আবহাওয়া অফিস সূত্র জানায়, সকাল ৮টা থেকে চট্টগ্রাম নগর ও আশপাশ এলাকায় বৃষ্টি ও বজ্র বৃষ্টি শুরু হয়। ৮টা থেকে ৯টা পর্যন্ত এক ঘণ্টায় মোট ১১ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড করা হয়।
যা ৮০ মিলিমিটার ছাড়িয়ে যেতে পারে।

সরেজমিনে দেখা গেছে, মাঝারি মাত্রার এই বৃষ্টিপাতে নগরের ষোলশহর, কাপাসগোলা, চাক্তাই, বাকলিয়া, ডিসি রোড, রহমতগঞ্জ, হালিশহর, চকবাজার, বহদ্দারহাট, কাতালগঞ্জ, ২নং গেট, সিডিএ আবাসিক, চান্দগাঁওয়ের বিভিন্ন এলাকা পানিতে তলিয়ে যায়। ডিসি রোডে হাঁটুসমান পানি ওঠে। নগরের রহমতগঞ্জে পানি ওঠে কোমরসমান। এ সময় যান চলাচল বন্ধ হয়ে যায়। চরম ভোগান্তিতে পড়তে হয় সাধারণ মানুষকে।

মৌসুমি বায়ুর অগ্রভাগের প্রভাবে চট্টগ্রামে এই বৃষ্টিপাত হচ্ছে বলে আবহাওয়াবিদেরা জানান। আগামী ২৪ ঘণ্টায় আরো বৃষ্টির সম্ভাবনা রয়েছে। পতেঙ্গা আবহাওয়া দপ্তরের কর্তব্যরত আবহাওয়াবিদ শহিদুল ইসলাম বলেন, মৌসুমি বায়ু মিয়ানমার ও টেকনাফ অঞ্চল দিয়ে বাংলাদেশে প্রবেশ করছে। তার অগ্রভাগের কারণে বৃষ্টি শুরু হয়েছে। আগামী ১/২দিন আরো বৃষ্টি হবে।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Telegram
WhatsApp
Email
Print