২১ মে রোজ মঙ্গলবার অনলাইন নিউজ পোর্টাল যমুনা সংবাদ চট্টগ্রাম ব্যুরো অফিসের আয়োজনে ইফতার মাহফিল ও আলোচনা সভা নগরীর লালদীঘিস্থ হোটেল সোনালীতে অনুষ্ঠিত হয়। সাংবাদিক সাদ্দাম হোসাইনের সঞ্চালনায় এবং যমুনা সংবাদের চট্টগ্রাম ব্যুরো প্রধান এস এম সাগরের সভাপতিত্বে প্রধান অতিথি ছিলেন বিশিষ্ট কলামিস্ট, গবেষক ও শিক্ষক অধ্যাপক ডক্টর মোহাম্মদ মাসুম চৌধুরী। তিনি অনলাইন নিউজ পোর্টাল যমুনা সংবাদ’র সফলতা কামনা করে বলেন, অনলাইন যমুনা সংবাদ তরুণ এবং মেধাবী সাংবাদিকদের লেখনীতে বাংলাদেশের একটি প্রথম সারির নিউজ পোর্টালে পরিণত হবে। উক্ত নিউজ পোর্টালের কর্মরত সংবাদকর্মীদের নিষ্ঠা ও সততার সাথে সকল রক্তচক্ষুকে উপেক্ষা করে দায়িত্ব পালন করার আহ্বান জানান।
প্রধান আলোচক ছিলেন যমুনা সংবাদের সম্পাদক ও প্রকাশক মোফাচ্ছিরুল হক বাচ্চু ।বিশেষ অতিথি ছিলেন যমুনা সংবাদের নির্বাহী সম্পাদক অধ্যাপক চন্দন দত্ত, সমকালের সিনিয়র রিপোর্টার স্বপন মল্লিক, সাপ্তাহিক অপরাধ তালাশ’র সম্পাদক এম. মাইন উদ্দিন, মাসিক দিগন্তের সম্পাদক ও চিকিৎসক এ,কে,এম ফজলুল হক সিদ্দিকী,অনলাইন বি-প্লাস টিভির চেয়ারম্যান আওলাদ হোসেন, ছাত্রলীগ নেতা আশেক ইলাহী, ঔষধ ব্যবসায়ী সমিতির সাধারণ সম্পাদক তপন ভৌমিক, ডাক্তার মোঃ শওকত ওসমান, চিকিৎসক ও সাংবাদিক আবুল কালাম এবং ভোরের পাতার স্টাফ রিপোর্টার মোঃ জিয়াউল হক।
প্রধান আলোচক তাঁর বক্তব্যে বলেন, যেখানে অন্যায়-অবিচার হবে সেখানেই যমুনা সংবাদের কলম চলবে। অপরাধীর সাথে সংবাদকর্মীদের কোন প্রকার আপোষ হতে পারেনা। এছাড়া যমুনা সংবাদকে প্রথম শ্রেণীর পোর্টালে পরিণত করতে সবার সহযোগীতাও কামনা করেন তিনি।
বিশেষ অতিথির বক্তব্যে এম মাইন উদ্দীন বলেন, অনলাইন গণমাধ্যম একটি শক্তিশালী গণমাধ্যম। এই মাধ্যম যাতে মাদক ব্যবসায়ী, চোরাকারবারী এবং মাফিয়া চক্রের হাতে চলে না যায় সেদিকে সবাইকে কড়া নজর রাখতে হবে।
অপরাধীরা বাঁচার জন্য যাতে এই মাধ্যমকে ঢাল হিসাবে ব্যবহার করতে না পারে।
অন্যান্যদের মধ্যে বক্তব্য রাখেন, সাংবাদিক শাহাদাত, সাংবাদিক রবিউল, সাংবাদিক সিফাত, সাংবাদিক জাহেদুল এবং সাংবাদিক সাজেদুল প্রমুখ। অনুষ্ঠানে বিভিন্ন পেশাজীবীসহ যমুনা সংবাদের চট্টগ্রাম বিভাগের সকল প্রতিনিধিবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
বক্তারা বলেন, বর্তমান ডিজিটাল যুগে অনলাইন সংবাদ মাধ্যমের বিকল্প নাই। অনলাইনের সংবাদগুলো মূহূর্তেই দেশ-বিদেশে ছড়িয়ে পড়ে। অপরাধের খবর নিমিষেই প্রশাসনের নজরে চলে যায় বলে অপরাধীরা সহজে বাঁচতে পারে না। এছাড়া অনলাইনে সংবাদ প্রকাশের কারণে বিভিন্ন অসহায় ব্যক্তিরা অনেক ধরণের সহযোগীতা পাচ্ছে।