Search

রবিবার, ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ

রবিবার, ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ রবিবার, ৭ই সেপ্টেম্বর ২০২৫ খ্রিস্টাব্দ, ২৩শে ভাদ্র ১৪৩২ বঙ্গাব্দ, ১৪ই রবিউল আউয়াল ১৪৪৭ হিজরি

জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দূর্নীতি মামলায় খালেদাসহ ৪ আসামীর ৭ কারদন্ড

প্রভাতী ডেস্ক: জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় বিএনপির চেয়ারপারসন খালেদা জিয়াসহ চার আসামির সাত বছর কারাদণ্ড দিয়েছেন আদালত। এ ছাড়া প্রত্যেককে ১০ লাখ টাকা করে জরিমানাও করা হয়েছে। অনাদায়ে আরো ছয় মাস কারাদণ্ডের আদেশ দেন আদালত।

সোমবার দুপুর পুরনো কেন্দ্রীয় কারাগারের ভেতরে স্থাপিত অস্থায়ী ঢাকার বিশেষ জজ আদালত-৫ এর বিচারক ড.মো.আখতারুজ্জামান এ রায় ঘোষণা করেন। তবে অসুস্থ থাকায় খালেদা জিয়া আজ আদালতে উপস্থিত ছিলেন না।

কারাদণ্ডপ্রাপ্ত অন্য আসামিরা হলেন-  বিএনপি নেতা হারিছ চৌধুরী ও তার তৎকালীন একান্ত সচিব জিয়াউল ইসলাম মুন্না এবং ঢাকা সিটি করপোরেশনের প্রাক্তন মেয়র সাদেক হোসেন খোকার একান্ত সচিব মনিরুল ইসলাম খান। আসামিদের মধ্যে জিয়াউল ইসলাম মুন্না ও মনিরুল ইসলাম খান কারাগারে আছেন। খালেদা জিয়া এ মামলায় জামিনে আছেন। আরেক আসামি হারিছ চৌধুরী মামলার শুরু থেকে পলাতক রয়েছেন।

মামলাটিতে খালেদা জিয়া আদালতে না আসায় গত ২০ সেপ্টেম্বর তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে আদেশ দেন আদালত। গত ২৭ সেপ্টেম্বর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া আদালতে না আসায় তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে বিশেষ জজ আদালত যে আদেশ দিয়েছেন তার বিরুদ্ধে হাইকোর্টে রিভিশন আবেদন করা হয়।

গত ১৪ অক্টোবর জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট দুর্নীতি মামলায় খালেদা জিয়া আদালতে না আসায় তার অনুপস্থিতিতে বিচার চলবে বলে বিশেষ জজ আদালত যে আদেশ দিয়েছেন তার বিরুদ্ধে করা রিভিশন আবেদন খারিজ করে দেন হাইকোর্ট। পরে হাইকোর্টের এই আদেশের বিরুদ্ধে আবেদন করেন খালেদা জিয়ার আইনজীবীরা। ওই আবেদনও আজ খারিজ করে দেন আপিল বিভাগ।

উল্লেখ্য, ২০১১ সালের ৮ আগস্ট খালেদা জিয়াসহ চারজনের বিরুদ্ধে ৩ কোটি ১৫ লাখ ৪৩ হাজার টাকা আত্মসাতের অভিযোগে জিয়া চ্যারিটেবল ট্রাস্ট মামলা দায়ের করে দুদক। এ মামলায় ২০১২ সালের ১৬ জানুয়ারি আদালতে চার্জশিট দাখিল করে দুদক।

Facebook
Twitter
LinkedIn
Telegram
WhatsApp
Email
Print